পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য এনভয় টেক্সটাইলস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে সাড়া দিয়ে তিনগুণেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে।
এনভয় টেক্সটাইলসের ইস্যু ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টের আইপিও টিম লিডার আদনান মাহমুদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, এনভয় টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড মোট ৩ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৯০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। নির্ধারিত মূল্য পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি সাধারণ শেয়ারের ইস্যুমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। এর মধ্যে ২০ টাকা প্রিমিয়াম। আর ২০০টি শেয়ারে একটি মার্কেট লট।
তালিকাভুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে ১৬ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আইপিও আবেদন গ্রহণ করে প্রতিষ্ঠানটি। আর অনিবাসী বাংলাদেশীরা আইপিও’র জন্য আবেদন করে ১৬ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ৩ লাখ ২৫ হাজার ৯৭৩টি আবেদনপত্রে মোট ৫ লাখ ২৯ হাজার ৮৫৩টি লটের জন্য আবেদন করেন। আর অনিবাসী বাংলাদেশীরা ১৪ হাজার ১০০টি আবেদনপত্রে সমপরিমাণ লটের জন্য আবেদন করেছেন। সব মিলিয়ে মোট ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৩টি লটের জন্য আবেদন জমা পড়েছে। আর এনভয় টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের শেয়ার ছাড়া হবে দেড় লাখ। সে হিসেবে লটের তুলনায় ৩ দশমিক ৬২গুণ বেশি লটের জন্য আবেদন জমা পড়েছে। আর ইস্যুমূল্য হিসেবে আবেদনকৃত ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৩টি লটের মূল্য দাঁড়ায় ৩২৬ কোটি ১৩ লাখ ১৮ হাজার টাকা।
এদিকে আইপিও’র অর্থ সংগ্রহের পর এনভয় টেক্সটাইল মিলসের পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ১৩০ কোটি টাকায় উন্নীত হবে। এর মধ্যে আইপিও ছাড়ার পূর্বে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ কোটি টাকার প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি করেছে।
প্রসপেক্টাসে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১-এর আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে রিজার্ভ সারপ্লাস ব্যতীত এনভয় টেক্সটাইলসের শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ১৯.৯০ টাকা। আর রিজার্ভ সারপ্লাস অন্তর্ভুক্ত করলে এনএভি দাঁড়ায় ৩৭.৬২ টাকা। একই আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস ৪.৪২ টাকা।
এনভয় টেক্সটাইলসের ইস্যু ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টের আইপিও টিম লিডার আদনান মাহমুদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
প্রাপ্ত তথ্যমতে, এনভয় টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড মোট ৩ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৯০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। নির্ধারিত মূল্য পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি সাধারণ শেয়ারের ইস্যুমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ টাকা। এর মধ্যে ২০ টাকা প্রিমিয়াম। আর ২০০টি শেয়ারে একটি মার্কেট লট।
তালিকাভুক্ত হওয়ার লক্ষ্যে ১৬ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আইপিও আবেদন গ্রহণ করে প্রতিষ্ঠানটি। আর অনিবাসী বাংলাদেশীরা আইপিও’র জন্য আবেদন করে ১৬ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। এ সময়ের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ৩ লাখ ২৫ হাজার ৯৭৩টি আবেদনপত্রে মোট ৫ লাখ ২৯ হাজার ৮৫৩টি লটের জন্য আবেদন করেন। আর অনিবাসী বাংলাদেশীরা ১৪ হাজার ১০০টি আবেদনপত্রে সমপরিমাণ লটের জন্য আবেদন করেছেন। সব মিলিয়ে মোট ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৩টি লটের জন্য আবেদন জমা পড়েছে। আর এনভয় টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের শেয়ার ছাড়া হবে দেড় লাখ। সে হিসেবে লটের তুলনায় ৩ দশমিক ৬২গুণ বেশি লটের জন্য আবেদন জমা পড়েছে। আর ইস্যুমূল্য হিসেবে আবেদনকৃত ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৫৫৩টি লটের মূল্য দাঁড়ায় ৩২৬ কোটি ১৩ লাখ ১৮ হাজার টাকা।
এদিকে আইপিও’র অর্থ সংগ্রহের পর এনভয় টেক্সটাইল মিলসের পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ১৩০ কোটি টাকায় উন্নীত হবে। এর মধ্যে আইপিও ছাড়ার পূর্বে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ কোটি টাকার প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি করেছে।
প্রসপেক্টাসে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১-এর আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে রিজার্ভ সারপ্লাস ব্যতীত এনভয় টেক্সটাইলসের শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ১৯.৯০ টাকা। আর রিজার্ভ সারপ্লাস অন্তর্ভুক্ত করলে এনএভি দাঁড়ায় ৩৭.৬২ টাকা। একই আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস ৪.৪২ টাকা।
সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
Blogger Comment
Facebook Comment