“টিকফা চুক্তির ফলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিপাক্ষীক
অর্থনৈতিক স্বার্থ সম্পর্কিত বিষয়ে আলোচনার একটি প্লাটফর্ম তৈরি হতে
যাচ্ছে। এমনটিই আশা উভয় দেশের অর্থনীতিবিদদের।
কিন্তু বাংলাদেশের কোন কোন অর্থনৈতিক বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক সংগঠন দাবি করছে, টিকফা থেকে ফায়দা লুটবে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তাদের অধিপত্য আরও প্রবল হবে।
সর্বশেষ টিকফা চুক্তির জন্য মার্কিন সরকার তাদের বাজারে বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা স্থগিত করে দেয়। বাংলাদেশের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের ধারণা টিকফা চুক্তি হলেই জিএসপি সুবিধা ফিরে পাওয়া সম্ভব।
অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বংলাদেশের পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে অশুল্কের চেয়ে শুল্ক বাধাই বেশি। অন্যদিকে মেধাস্বত্ব আইন বাস্তবায়ন করতে গেলে বাংলাদেশই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাদের ধারণা।”
এর মানে এরপর থেকে বাংলাদেশে কোনও পাইরেটেড সফটয়্যার চালানো যাবে না।যেমন - আমরা সকলেই WINDOWS XP,7,8,MICROSOFT OFFICE,PHOTOSHOP,PLAYER ETC.software গুলো ব্যাবহার করি এগুলো সব ই পাইরেটেড। কিন্তু টিকফা চুক্তি হলে আমরা এগুলো এর ব্যবহার করতে পারব না।তখন যুক্তরাষ্ট্রের চাপে আমাদের বাসায় বাসায় হানা দিয়ে চেক করবে আমরা কোন পাইরেটেড সফটয়্যার চালাই কিনা ? চালালে মামলা থেকে শুরু করে জরিমানা কিছুই বাদ যাবে না। শুধু এগুলো না যুক্তরাষ্ট্রের সংশি্লষ্ট প্রতিটা কাজ ই ওরা ওদের নিয়ম অনুযায়ী করবে এতে করে বিপদে পরবো আমরা গরিব দেশের জনগণ।কারণ আমাদের দেশ ওদের মাতো অতো উন্নত নয় যে আমরা ইচ্ছা করলেই সব software কিনে চালাবো। যার ফলে আমাদের দেশ প্রযুক্তি ক্ষেত্রেই ৩০ বসর পিছিয়ে যাবে।কারণ তখন এতো টাকা দিয়ে মানুষ software কিনে use করতে পারবে না।ফলে computer user কমে যাবে। এগুলো সব আমার নিজের মতামত।আপনারা ইচ্ছা করলে আরও জেনে নিতে পারেন। এগুলো এর সাথে কারও মতামত নাও মিলতে পারে তাই খারাপ comment করা থেকে দূরে থাকুন।বাংলা ভালো লিখতে পারি না । না হলে আরও কিছু লেখার ইচ্ছা ছিল।
(copy)
কিন্তু বাংলাদেশের কোন কোন অর্থনৈতিক বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক সংগঠন দাবি করছে, টিকফা থেকে ফায়দা লুটবে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তাদের অধিপত্য আরও প্রবল হবে।
সর্বশেষ টিকফা চুক্তির জন্য মার্কিন সরকার তাদের বাজারে বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা স্থগিত করে দেয়। বাংলাদেশের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের ধারণা টিকফা চুক্তি হলেই জিএসপি সুবিধা ফিরে পাওয়া সম্ভব।
অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বংলাদেশের পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে অশুল্কের চেয়ে শুল্ক বাধাই বেশি। অন্যদিকে মেধাস্বত্ব আইন বাস্তবায়ন করতে গেলে বাংলাদেশই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাদের ধারণা।”
এর মানে এরপর থেকে বাংলাদেশে কোনও পাইরেটেড সফটয়্যার চালানো যাবে না।যেমন - আমরা সকলেই WINDOWS XP,7,8,MICROSOFT OFFICE,PHOTOSHOP,PLAYER ETC.software গুলো ব্যাবহার করি এগুলো সব ই পাইরেটেড। কিন্তু টিকফা চুক্তি হলে আমরা এগুলো এর ব্যবহার করতে পারব না।তখন যুক্তরাষ্ট্রের চাপে আমাদের বাসায় বাসায় হানা দিয়ে চেক করবে আমরা কোন পাইরেটেড সফটয়্যার চালাই কিনা ? চালালে মামলা থেকে শুরু করে জরিমানা কিছুই বাদ যাবে না। শুধু এগুলো না যুক্তরাষ্ট্রের সংশি্লষ্ট প্রতিটা কাজ ই ওরা ওদের নিয়ম অনুযায়ী করবে এতে করে বিপদে পরবো আমরা গরিব দেশের জনগণ।কারণ আমাদের দেশ ওদের মাতো অতো উন্নত নয় যে আমরা ইচ্ছা করলেই সব software কিনে চালাবো। যার ফলে আমাদের দেশ প্রযুক্তি ক্ষেত্রেই ৩০ বসর পিছিয়ে যাবে।কারণ তখন এতো টাকা দিয়ে মানুষ software কিনে use করতে পারবে না।ফলে computer user কমে যাবে। এগুলো সব আমার নিজের মতামত।আপনারা ইচ্ছা করলে আরও জেনে নিতে পারেন। এগুলো এর সাথে কারও মতামত নাও মিলতে পারে তাই খারাপ comment করা থেকে দূরে থাকুন।বাংলা ভালো লিখতে পারি না । না হলে আরও কিছু লেখার ইচ্ছা ছিল।
(copy)
Blogger Comment
Facebook Comment