তালিকাভুক্ত কোম্পানির
উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার সংরক্ষণ সংক্রান্ত সিকিউরিটিজ অ্যান্ড
এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্দেশনা বুধবার গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
গেজেটে বলা হয়, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সবসময় সম্মিলিতভাবে নিজ কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে।
যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ারের পরিমাণ বর্তমানে ৩০ শতাংশের নিচে রয়েছে, আগামী ছয় মাসের মধ্যে তাদের মোট শেয়ারের পরিমাণ কমপক্ষে ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে।
গেজেটে উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ার ধারণের নির্দেশনা ১৪ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
ওই পরিমাণ শেয়ার ধারণ করতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা ওই পরিমাণ শেয়ার ধারণ ছাড়া কোনো শেয়ার বিক্রি বা হস্তান্তর করতে পারবে না।
এ ছাড়া যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালক ওই শর্ত পূরণে ব্যর্থ হবেন, তাদের কোম্পানি কোনো রাইট অফার করতে পারবে না এবং পুনঃ গণপ্রস্তাবের (আরপিও) মাধ্যমে শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে টাকা উত্তোলনও করতে পারবে না।
স্বতন্ত্র পরিচালক ব্যতিত কোম্পানির প্রত্যেক পরিচালককে ব্যক্তিগতভাবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের কমপক্ষে দুই শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে। অন্যথায় পরিচালকের ওই পদটি স্বভাবিকভাবে শূন্য (ক্যাজুয়াল ভ্যাকান্সি) হবে।
কোনো কোম্পানির পরিচালক পদ স্বাভাবিকভাবে শূন্য হলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির পাঁচ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ারধারী বিনিয়োগকারী পরবর্তী বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) স্বাভাবিকভাবে পরিচালক হিসেবে গণ্য হবেন।
গত ২২ নভেম্বর কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার সংরক্ষণের ন্যূনতম সীমা নির্ধারণ করে দেয় সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। যার মুদ্রিত কপি বুধবার সরকারি ছাপাখানা বিজি প্রেস থেকে এসইসিতে পৌঁছায়।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
গেজেটে বলা হয়, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের সবসময় সম্মিলিতভাবে নিজ কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে।
যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ারের পরিমাণ বর্তমানে ৩০ শতাংশের নিচে রয়েছে, আগামী ছয় মাসের মধ্যে তাদের মোট শেয়ারের পরিমাণ কমপক্ষে ৩০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে।
গেজেটে উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ার ধারণের নির্দেশনা ১৪ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
ওই পরিমাণ শেয়ার ধারণ করতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা ওই পরিমাণ শেয়ার ধারণ ছাড়া কোনো শেয়ার বিক্রি বা হস্তান্তর করতে পারবে না।
এ ছাড়া যেসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালক ওই শর্ত পূরণে ব্যর্থ হবেন, তাদের কোম্পানি কোনো রাইট অফার করতে পারবে না এবং পুনঃ গণপ্রস্তাবের (আরপিও) মাধ্যমে শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে টাকা উত্তোলনও করতে পারবে না।
স্বতন্ত্র পরিচালক ব্যতিত কোম্পানির প্রত্যেক পরিচালককে ব্যক্তিগতভাবে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের কমপক্ষে দুই শতাংশ শেয়ার ধারণ করতে হবে। অন্যথায় পরিচালকের ওই পদটি স্বভাবিকভাবে শূন্য (ক্যাজুয়াল ভ্যাকান্সি) হবে।
কোনো কোম্পানির পরিচালক পদ স্বাভাবিকভাবে শূন্য হলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির পাঁচ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ারধারী বিনিয়োগকারী পরবর্তী বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) স্বাভাবিকভাবে পরিচালক হিসেবে গণ্য হবেন।
গত ২২ নভেম্বর কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার সংরক্ষণের ন্যূনতম সীমা নির্ধারণ করে দেয় সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। যার মুদ্রিত কপি বুধবার সরকারি ছাপাখানা বিজি প্রেস থেকে এসইসিতে পৌঁছায়।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Blogger Comment
Facebook Comment