পুঁজিবাজারে
তালিকাভুক্ত ঔষধ ও রসায়ন খাতের ১১টি কোম্পানীর উদ্যোক্তা পরিচালকদের একক
শেয়ার ২ শতাংশের নীচে এবং কোম্পানীর সম্মিলিত শেয়ার ৩০ শতাংশের নীচে থাকায় এ
খাতের উদ্যোক্তাদের পুঁজিবাজার থেকে ১৬২৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার কিনতে
হবে। এর মধ্যে ২টি কোম্পানী স্কয়ার ফার্মা এবং বেক্সিমকো ফার্মার উদ্যোক্তা
পরিচালকদেরই কিনতে হবে প্রায় ১৪৫৬ কোটি টাকার শেয়ার। যা মোট অর্থের ৯০
শতাংশ।
ডিএসই হতে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, ঔষধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত ২০টি কোম্পানীর মধ্যে ১১টি কোম্পানীর ৪৫ জন উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ২ শতাংশের নীচে রয়েছে। আবার ২টি কোম্পানীর সম্মিলিত শেয়ার রয়েছে ৩০ শতাংশের নীচে। কোম্পানী ২টি হল: বেক্সিমকো ফার্মা ও একটিভ ফাইন কেমিক্যাল। নির্ধারিত কোটার শেয়ার ধারণ করার জন্য এই ২ কোম্পানী এবং ১১টি কোম্পানীর ৪৫ জন উদ্যোক্তা পরিচালককে সম্মিলিত ও এককভাবে পুঁজিবাজার থেকে ১৬২৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার কিনতে হবে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হেভিওয়েট কোম্পানী স্কয়ার ফার্মার ১০ জন উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ২ শতাংশের নীচে রয়েছে। তাদেরকে ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ করার জন্য পুঁজিবাজার থেকে ৩ কোটি ৩৬ লাখ ৮২ হাজার শেয়ার ক্রয় করতে হবে। যার বাজার মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৮০৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। স্কয়ার ফার্মার উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ারের এ বেহাল অবস্থা দেখে পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন! কোম্পানীর গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে পড়ায় ক্লিন ইমেজের দাবীদার এর পরিচালকরা এখন বিপাকে রয়েছেন। তবে কোম্পানীর উদ্যোক্তা পরিচালকরা ইতিমধ্যে শেয়ার কেনা শুরু করেছেন।
পুঁজিবাজারের আরেক হেভিওয়েট কোম্পানী বেক্সিমকো ফার্মাার ৪ জন উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ২ শতাংশের নীচে রয়েছে। যাদের মধ্যে বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার সালমান এফ রহমান এবং এ এস এফ রহমান রয়েছেন। তাদের কাছে কোম্পানীর মাত্র ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫৫ শেয়ার রয়েছে। এ শেয়ারগুলোই কোম্পানীর সম্মিলিত শেয়ার। যার পরিমাণ মাত্র ২.৭০ শতাংশ। কোম্পানীর সম্মিলিত ৩০ শতাংশ ধারণ করার জন্য আরো ২৭.৩০ শতাংশ শেয়ার অর্থাৎ ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৩২ হাজার ৬১২ শেয়ার প্রয়োজন। ফলে এই কোম্পানীর উদ্যোক্তাদের একক ও সম্মিলিতভাবে ৬,৮৭,৩২,৬১২ শেয়ার ক্রয় করতে হবে। যার বাজার মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৬৫০ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এটিও বিস্ময়কর! বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ারের ঘাটতি রয়েছে-এটা অনেক বিনিয়োগকারী হয়ত জানে। কিন্তু এত বড় ঘাটতির খবর সকলের অজানা ছিল। এ কোম্পানীর উদ্যোক্তা পরিচালকরাও ইতিমধ্যে শেয়ার কেনা শুরু করেছেন।
ঔষধ ও রসায়ন খাতের আরেক কোম্পানী একটিভ ফাইনের ২ জন উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ২ শতাংশের নীচে রয়েছে। আবার কোম্পানীর সম্মিলিত শেয়ারের পরিমাণ ১৯.১০ শতাংশ। ৩০ শতাংশের কোটার জন্য আরো প্রয়োজন ১০.৯০ শতাংশ অর্থাৎ ৫০,১৪,০০০ শেয়ার প্রয়োজন। ফলে এ কোম্পানীর উদ্যোক্তাদের একক ও সম্মিলিতিভাবে ৫০ লাখ ১৪ হাজার শেয়ার কিনতে হবে। যার মূল্য দাঁড়াবে ৩৩ কোটি ২০ লাখ টাকা।
ডিএসই হতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ঔষধ ও রসায়ন খাতের ১১টি কোম্পানীর শেয়ারের সর্বশেষ অবস্থা, যে পরিমাণ শেয়ার কিনতে হবে তার পরিমাণ এবং এর বর্তমান বাজার মূল্য নীচে তুলে ধরা হলঃ
ডিএসই হতে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, ঔষধ ও রসায়ন খাতে তালিকাভুক্ত ২০টি কোম্পানীর মধ্যে ১১টি কোম্পানীর ৪৫ জন উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ২ শতাংশের নীচে রয়েছে। আবার ২টি কোম্পানীর সম্মিলিত শেয়ার রয়েছে ৩০ শতাংশের নীচে। কোম্পানী ২টি হল: বেক্সিমকো ফার্মা ও একটিভ ফাইন কেমিক্যাল। নির্ধারিত কোটার শেয়ার ধারণ করার জন্য এই ২ কোম্পানী এবং ১১টি কোম্পানীর ৪৫ জন উদ্যোক্তা পরিচালককে সম্মিলিত ও এককভাবে পুঁজিবাজার থেকে ১৬২৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার কিনতে হবে।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হেভিওয়েট কোম্পানী স্কয়ার ফার্মার ১০ জন উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ২ শতাংশের নীচে রয়েছে। তাদেরকে ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ করার জন্য পুঁজিবাজার থেকে ৩ কোটি ৩৬ লাখ ৮২ হাজার শেয়ার ক্রয় করতে হবে। যার বাজার মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৮০৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। স্কয়ার ফার্মার উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ারের এ বেহাল অবস্থা দেখে পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন! কোম্পানীর গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে পড়ায় ক্লিন ইমেজের দাবীদার এর পরিচালকরা এখন বিপাকে রয়েছেন। তবে কোম্পানীর উদ্যোক্তা পরিচালকরা ইতিমধ্যে শেয়ার কেনা শুরু করেছেন।
পুঁজিবাজারের আরেক হেভিওয়েট কোম্পানী বেক্সিমকো ফার্মাার ৪ জন উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ২ শতাংশের নীচে রয়েছে। যাদের মধ্যে বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার সালমান এফ রহমান এবং এ এস এফ রহমান রয়েছেন। তাদের কাছে কোম্পানীর মাত্র ৬৭ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫৫ শেয়ার রয়েছে। এ শেয়ারগুলোই কোম্পানীর সম্মিলিত শেয়ার। যার পরিমাণ মাত্র ২.৭০ শতাংশ। কোম্পানীর সম্মিলিত ৩০ শতাংশ ধারণ করার জন্য আরো ২৭.৩০ শতাংশ শেয়ার অর্থাৎ ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৩২ হাজার ৬১২ শেয়ার প্রয়োজন। ফলে এই কোম্পানীর উদ্যোক্তাদের একক ও সম্মিলিতভাবে ৬,৮৭,৩২,৬১২ শেয়ার ক্রয় করতে হবে। যার বাজার মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৬৫০ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এটিও বিস্ময়কর! বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ারের ঘাটতি রয়েছে-এটা অনেক বিনিয়োগকারী হয়ত জানে। কিন্তু এত বড় ঘাটতির খবর সকলের অজানা ছিল। এ কোম্পানীর উদ্যোক্তা পরিচালকরাও ইতিমধ্যে শেয়ার কেনা শুরু করেছেন।
ঔষধ ও রসায়ন খাতের আরেক কোম্পানী একটিভ ফাইনের ২ জন উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার ২ শতাংশের নীচে রয়েছে। আবার কোম্পানীর সম্মিলিত শেয়ারের পরিমাণ ১৯.১০ শতাংশ। ৩০ শতাংশের কোটার জন্য আরো প্রয়োজন ১০.৯০ শতাংশ অর্থাৎ ৫০,১৪,০০০ শেয়ার প্রয়োজন। ফলে এ কোম্পানীর উদ্যোক্তাদের একক ও সম্মিলিতিভাবে ৫০ লাখ ১৪ হাজার শেয়ার কিনতে হবে। যার মূল্য দাঁড়াবে ৩৩ কোটি ২০ লাখ টাকা।
ডিএসই হতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ঔষধ ও রসায়ন খাতের ১১টি কোম্পানীর শেয়ারের সর্বশেষ অবস্থা, যে পরিমাণ শেয়ার কিনতে হবে তার পরিমাণ এবং এর বর্তমান বাজার মূল্য নীচে তুলে ধরা হলঃ
Source: শেয়ারনিউজ২৪
Blogger Comment
Facebook Comment